বয়স মাত্র ২৩ বছর। জীবনের ‘রোলার-কোস্টার’ যাত্রা কেমন হয়, সেটা এই অল্প বয়সেই বুঝতে পেরেছেন অশ্বনি কুমার। ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের মোহালির ঝাঞ্জেরি গ্রামের এই তরুণ ক্রিকেটার কদিন আগেও ছিলেন অচেনা। ২৩ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার আইপিএল অভিষেকে রেকর্ড গড়ে চলে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়।
বিরাট কোহলির সিডনি সিক্সার্সে যোগ দেওয়ার খবরটা রীতিমতো চমক জাগানিয়া। ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেটের বাইরে কখনো যে কোহলি ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি খেলেননি, তাঁর সিডনিতে খেলার কথা শুনে অনেকেরই চোখ কপালে উঠেছে। আসলে ভক্ত-সমর্থকদের সঙ্গে মজা করতেই এমনটা করেছে অস্ট্রেলিয়ার এই ফ্র্যাঞ্চাইজি।
সীমিত ওভারের ক্রিকেটে সময়টা ভালোই যাচ্ছে রোহিত শর্মার। সাড়ে ৮ মাস ব্যবধানে জিতেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা। সেই তুলনায় টেস্টে কিছুটা ম্লান তিনি। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে বাজে পারফরম্যান্সের কারণে অনেক সমালোচিত হয়েছেন।
বাংলাদেশ দলের মতো ২০২৫ সালের কেন্দ্রীয় চুক্তি এখনো ঘোষণা করেনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। দেশটির সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন, কিছুদিনের মধ্যে কেন্দ্রীয় চুক্তির ঘোষণা দিতে পারে তারা। গত বছর ৩০ জন ক্রিকেটারকে বার্ষিক চুক্তির আওতায় নিয়ে এসেছিল বিসিসিআই। বাদ পড়েছিলেন শ্রেয়াস আইয়ার ও ঈশান কিষান।
প্রাপ্তির সবই তো পেয়ে গেলেন বিরাট কোহলি। ভারতের হয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি সবই জিতেছেন। মাঠে নামলেই রেকর্ড আর রেকর্ড ধরা দিচ্ছে। গতকাল দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে উঠেছে ভারত।
ভারত, নিউজিল্যান্ড দুই দলই আছে দারুণ ছন্দে। দুটি দলই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে। দুবাইয়ে আজ হতে যাওয়া ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি হচ্ছে ‘এ’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াই। টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার।
ব্যাটিংয়ে অসংখ্য রেকর্ড নিজের নামে করে নিয়েছেন বলে বিরাট কোহলি আগেই পেয়েছেন ‘কিং কোহলি’ তকমা। তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে ব্যাট হাতে খুব একটা ছন্দে না থাকায় কথাও হচ্ছিল বেশ। কেউ কেউ আবার তাঁর ক্যারিয়ারের শেষ দেখতে শুরু করছিলেন। তবে প্রিয় প্রতিপক্ষ পাকিস্তানকে পেয়ে ঠিকই জ্বলে উঠলেন তিনি। দারুণ এক...
ভারতীয় ইনিংসের ১৩ তম ওভারে দারুণ চিরচেনা এক কাভারর ড্রাইভে বিরাট কোহলি বোলার হারিস রউফকে করলেন সীমানা ছাড়া। তাতে গর্জন উঠল দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে স্টেডিয়ামে। সে গর্জন কোহলির জন্য। বল সীমানা দড়ি ছোঁয়ার মধ্য দিয়েই যে ওয়ানডেতে ১৪ হাজারি ক্লাবে পা রাখলেন এই প্রজন্মের অন্যতম সেরা ব্যাটার।
সেই চিরচেনা ছন্দে বিরাট কোহলি আর নেই। সেঞ্চুরি-ফিফটি তিনি এখন করেন কালেভদ্রে। ব্যাটিংয়ের সময় মনে হয় এই বুঝি আউট হয়ে গেলেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারত গতকাল হেসেখেলে জিতলেও কোহলি আশানুরূপ ব্যাটিং করতে পারেননি।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডেতে সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়েও পারেননি শুবমান গিল। আউট হয়ে গিয়েছিলেন ৮৭ ও ৬০ রানে। তবে তৃতীয় ওয়ানডেতে আজ আর হতাশ হতে হয়নি ভারতীয় ওপেনারকে। তাঁর রেকর্ড গড়া এক সেঞ্চুরিতে ভারত পেয়েছে ১৪২ রানের জয়।
ব্যাটিংয়ে একের পর এক কীর্তি গড়েছেন বলে বিরাট কোহলি পেয়েছেন রানমেশিন তকমা। তবে সেই কোহলির ব্যাটিংয়ে আগের মতো ধার তেমন নেই। জ্বলে ওঠেন হ্যালির ধূমকেতুর মতো। অর্জুনা রানাতুঙ্গার মতে তাঁকে (কোহলি) নিয়ে এত পাগলামির কোনো মানে নেই।
খেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, বিরাট কোহলি, ওয়ানডে ক্রিকেট
দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়াম আজ কানায়-কানায় পূর্ণ। দর্শকদের তিল ধারণের ঠাঁই নেই। যা এক অর্থে অকল্পনীয়। ভক্ত-সমর্থকদের এত ভিড়ের কারণ ১২ বছর পর রঞ্জি ট্রফিতে বিরাট কোহলির ফেরা।
ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে বিরাট কোহলি যে একেবারে বিচ্ছিন্ন, তা নয়। প্রতি বছরই তাঁকে দেখা যায় আইপিএল খেলতে। তবে রঞ্জি ট্রফির প্রসঙ্গ যখন আসে, তখন ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে চলে যেতে হবে ২০১২ সালের নভেম্বরে।
বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গত কদিন ধরেই চলছে সমালোচনা। ক্রিকেটার, কোচ সবাইকেই রীতিমতো ধুয়ে দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা। অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) গেল হার্ডলাইনে।
২০১৭ সালেই শেষ হয়ে যায় যুবরাজ সিংয়ের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ার। তার আগে ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করতে করতে কয়েক বছর সেভাবে খেলা হয়নি এই অলরাউন্ডারের। ভারতের হয়ে জিতেছেন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও। তারপরও শেষটা স্মরণীয় হয়নি যুবরাজের। ওই সময়ের অধিনায়ক বিরাট কোহলির অনড় মনোভাবের জন্যই নাকি এক রকম চ
মাঠের খেলায় বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে এবার পেরে ওঠেনি ভারত। তবে অশোভন আচরণ, বিতর্ক, স্লেজিং, দর্শকদের সঙ্গে তর্ক—এ সব কোনো কিছুই বাদ রাখেনি তারা। আলাদা করে বললে, দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার বিরাট কোহলি ছিলেন এক কাঠি সরেস। সিডনিতে পঞ্চম ও শেষ টেস্টেও ব্যতিক্রম হয়নি।